ফাইভার একাউন্ট খোলার নিয়ম যেনে নিন এক মিনিটে
বর্তমান যুগে অনলাইনের মাধ্যমে ইনকাম করা খুব সহজ তার মধ্যে ফাইবার একটি তাহলে চলুন জেনে আসি কিভাবে একটি ফাইবার একাউন্ট খুলবেন এবং ফাইবার থেকে খুব সহজেই টাকা ইনকাম করবেন তা জানতে হলে অবশ্যই আপনাকে আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।
সূচিপত্রঃ ফাইভার একাউন্ট খোলার নিয়মযেনে নিন এক মিনিটে
- ফাইভার একাউন্ট খোলার নিয়ম যেনে নিন এক মিনিটে
- ফাইভার এর কাজ কি
- ফাইভার মার্কেটপ্লেসে ফ্রিল্যান্সিং এর কি কি কাজ রয়েছে
- ফাইভার থেকে কিভাবে টাকা ইনকাম করবেন
- মোবাইল দিয়ে কিভাবে ফাইবারে কাজ করবেন
- ফাইভার এ গিগ খোলার নিয়ম জানুন সঠিক উপায়ে
-
ফাইভার গিগ রেংকিং এর মাধ্যমে বেশি বেশি অর্ডার পাওয়ার ট্রিকস
- ফাইভার একাউন্ট ভেরিফাই করার নিয়ম
- মোবাইল দিয়ে ফাইবার একাউন্ট তৈরির নিয়ম
- ফাইভার এর সুবিধা এবং আসুবিধা দিক কোন গুলি
- ফাইবার গিগ প্রমট করে সফল হবেন কি করে
- মন্তবঃফাইভার একাউন্ট খোলার নিয়ম যেনে নিন এক মিনিটে
ফাইভার একাউন্ট খোলার নিয়ম যেনে নিন এক মিনিটে
ফাইবার একাউন্ট খোলার নিয়ম সম্পর্কে জানতে হলে আপনাকে জানতে হবে ফাইবার কি। আপনি কি ফাইবার কাজ করে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করতে চান আপনাকে ফাইবার একটি একাউন্ট খুলতে হবে। আপনি কিভাবে একটি ফাইবার একাউন্ট খুলবেন এ সম্পর্কে যদি আপনি না জেনে থাকেন তাহলে আসা যাক ফাইবার একাউন্ট খোলার নিয়ম আপনি আপনি সম্পর্কে সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।
- ফাইবার একাউন্ট খোলার জন্য আপনার মোবাইল ফোন থেকে Google chrome অথবা Mozila Forefox ,Operamini বা আপনার পছন্দের যেকোনো ব্রাউজার দিয়ে প্রবেশ করে ফাইবার অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে,আপনি আপনার পিসি অথবা আপনার হাতে থাকা মোবাইল ফোন দিয়ে সাইন আপ করতে পারবেন।আপনি যদি মোবাইল ফোন দিয়ে সাইন আপ তাহলে আপনাকে আপনার মোবাইল ফোনের স্ক্রিন টিকে ডেক্সটপ ভিউ করে ফেলতে হবে ।এতে করে আপনি সুবিধামতো সাথে কাজটি করতে পারবেন।
- তারপর আপনি এড্রেস বাড়ে ফাইবার ডট কম লিখে এন্টার বাটনে চাপ দিন তাহলে আপনি দেখবেন আপনার সামনে একটি পেজ চলে এই পেজের উপরের দিকের ডান পাশের কোনাতে জয়েন নামক একটি বাটনে ক্লিক করুন।
- যদি আপনি জয়েন বাটনে ক্লিক করে থাকেন তাহলে আপনার সামনে নতুন একটি পেজ ওপেন হবে এবং যেগুলো দিয়ে আপনি নিচের অপশন গুলোর মত ফাইবার একাউন্ট সাইন আপ করার জন্য বিভিন্ন ধরনের অপশন পাবেন এগুলো হল Contineue with apple,Continue with facebook,Continue with Google,Email
- ইমেইল ছাড়া বাকি তিনটির ভিতরে যেকোনো একটিতে ক্লিক করলেই তা আপনার ফাইবার একাউন্ট অটোমেটিক তৈরি করে দিবে এবং সরাসরি ফাইবারের যে ড্যাশবোর্ড আছে সেখানে নিয়ে যাবে।
- যদি আপনি প্রফেশনাল ভাবে ফাইবার একাউন্ট তৈরি করতে চান তাহলে আপনাকে ইমেইল দিয়ে মেনুয়াল পদ্ধতি একাউন্ট খুলতে হবে এবং আপনাকে কন্টিনিউ কন্টিনিউ বাটনে ক্লিক করতে হবে ।
- আপনি যদি কন্টিনিউ বাটনে চাপ দিয়ে থাকেন তাহলে আপনাকে একটি পেজ ওপেন দেখাবে যেখানে chooes a username এবংchooes a password নামক একটি বক্স পেয়ে যাবেন।সেখানে আপনি আপনার ইউজার নেম এবং পাসওয়ার্ড সেট সই আরটিজিতে দিতে হবে এবং এটা যেন অনেক শক্তিশালী পাসওয়ার্ড হয় কারণ দুর্বল পাছা ধরে সহজে অন্য কেউ আপনার পাসওয়ার্ড হ্যাক করতে পারবে ।
- chooes a password নামক বক্স ও পেয়ে যাবেন একটি একটি বক্স সেখানে আপনি আপনার ইউজার নেম এবং পাসওয়ার্ড সেট সই আরটিজিতে দিতে হবে এবং এটা যেন অনেক শক্তিশালী পাসওয়ার্ড হয় কারণ দুর্বল পাছা ধরে সহজে অন্য কেউ আপনার পাসওয়ার্ড করতে পারবে হ্যাক করতে পারবে।
- chooes a password নামক বক্স ও পেয়ে যাবেন একটি একটি বক্স সেখানে আপনি আপনার ইউজার নেম এবং পাসওয়ার্ড সেট সই আরটিজিতে দিতে হবে এবং এটা যেন অনেক শক্তিশালী পাসওয়ার্ড হয় কারণ দুর্বল পাছা ধরে সহজে অন্য কেউ আপনার পাসওয়ার্ড করতে পারবে হ্যাক করতে পারবে।
- আপনাকে যেভাবে বলা হয়েছে ইউজার নেম এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে জয়েন বাটনে ক্লিক করে আপনার ভাইবার একাউন্ট লিংক পাঠানো হবে।সাধারণত এটা হচ্ছে একটি ফাইবার একাউন্টের ভেরিফাই পদ্ধতি।তবে আপনি ফাইবার একাউন্ট করার সময় প্রথমে যে জিমেইল দিয়েছিলেন অবশ্যই আপনাকে সেই gmail দিয়ে একাউন্টে প্রবেশ করতে হবে।এবং এরপর ক্লিক করতে হবে Active your account বাটনে।কিভাবে আপনি আপনারএকাউন্ট ভেরিফাই করতে পারবেন ।
-
আপনার ফাইবার একাউন্টে গিগ তৈরি করার জন্য আগে আপনাকে ফাইবার একাউন্টর
প্রোফাইল সম্পন্ন করতে হবে।এরপর প্রোফাইলে আপনার নাম ছবি এবং আপনার অভিজ্ঞতা
এবং বিস্তারিত সম্পর্কে তুলে ধরতে হবে ।এছাড়াও এখানে সিল্ক টেস্ট দিতে হয়
এগুলোর সাথে আপনার ভাষা ও লোকেশন ঠিক রাখতে হবে এছাড়াও আপনার ব্যাংকএকাউন্ট যুক্ত করতে হবে এ সকল এতগুলো আপনাকে ঠিকঠাক ভাবে পূরণ করতে হবে
।
আপনি খুব ভালোভাবে জেনে গেছেন কিভাবে ফাইবার একাউন্ট খুলতে হয় ।যারা নতুনভাবে একটি ফাইবার এখন খুলতে চাচ্ছেন তারা করার আগে অবশ্যই ফাইবার টার্মস এন্ড কন্ডিশন গুলো ভালো করে কাজ শুরু করুন কারণ এগুলো যে কোন সময় পরিবর্তন হতে পারে ।
ফাইভার এর কাজ কি
ফাইভার হলো একটি অনলাইন মার্কেটপ্লেস যেখানে ফ্রিল্যান্সাররা তাদের বিভিন্ন ধরনের দক্ষতা ব্যবহার করে সেবা প্রদান করে, এবং ক্লায়েন্টরা সেই সেবাগুলো কিনে থাকেন।ফাইভার এ কী ধরণের কাজ পাওয়া যায় ।ফাইভার এ বিভিন্ন ক্যাটাগরির কাজ পাওয়া যায় যেমনঃগ্রাফিক ডিজাইন লোগো ডিজাইন, ব্যানার, পোস্টার, বিজনেস কার্ড ইত্যাদি।ডিজিটাল মার্কেটিং সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, SEO, গুগল অ্যাডস, ইমেইল মার্কেটিং ইত্যাদি।রাইটিং ও ট্রান্সলেশন কনটেন্ট রাইটিং, আর্টিকেল রাইটিং, প্রুফরিডিং, ভাষান্তর ইত্যাদি।
ভিডিও ও অ্যানিমেশন ভিডিও এডিটিং, অ্যানিমেশন, ইউটিউব ভিডিও তৈরি ইত্যাদি।মিউজিক ও অডিও ভয়স ওভার, মিউজিক কম্পোজিশন, অডিও এডিটিং ইত্যাদি।প্রোগ্রামিং ও টেক ওয়েবসাইট তৈরি, অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট, বাগ ফিক্সিং ইত্যাদি।বিজনেস সাপোর্ট ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট, ডেটা এন্ট্রি, প্রেজেন্টেশন তৈরি ইত্যাদি।
একজন ফ্রিল্যান্সার হিসেবে আপনি একটি গিগ তৈরি করবেন, যেখানে আপনি দেখাবেন আপনি কী ধরনের কাজ করেন, কতো দামে করেন, এবং কতদিনে কাজ সম্পন্ন করতে পারেন।ক্লায়েন্টরা আপনার গিগ দেখে অর্ডার দেয় বা আপনাকে মেসেজ করে কাজ সম্পর্কে আলোচনা করে।কাজ সম্পন্ন করে জমা দিলে পেমেন্ট আপনার ফাইভার একাউন্ট আসে সার্ভিস চার্জ কেটে রাখে।ফাইভার শুরু করার জন্য কী দরকার একটি ফাইভার একাউন্ট, ভালো একটি প্রোফাই্ একটি বা একাধিক গিগ ,ধৈর্য, পেশাদারিত্ব এবং নিয়মিত অনলাইন থাকার অভ্যাস।
ফাইভার মার্কেটপ্লেসে ফ্রিল্যান্সিং এর কি কি কাজ রয়েছে
ফাইভার মার্কেটপ্লেসে ফ্রিল্যান্সিংয়ের বিভিন্ন ধরনের কাজ রয়েছে, যেগুলোকে বিভিন্ন ক্যাটাগরি ও সাবক্যাটাগরিতে ভাগ করা হয়েছে। নিচে কিছু জনপ্রিয় ক্যাটাগরি ও তাদের কাজের উদাহরণ দেওয়া হলোঃ
- গ্রাফিক্স ও ডিজাইনঃএই ক্যাটাগরিতে যারা ডিজাইন করতে পারেন তাদের জন্য অনেক কাজ রয়েছে।যেমনঃ লোগো ডিজাইন ,পোস্টার , ফ্লায়ার ডিজাইন,ব্যানার , বিজ্ঞাপন ডিজাই ,ভিজিটিং কার্ড ডিজাইন,সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট ডিজাইন,প্রোডাক্ট প্যাকেজিং ডিজাইন,ওয়েবসাইট ও অ্যাপ ডিজাইন,টি শার্ট ডিজাইন।
- প্রোগ্রামিং ও প্রযুক্তিঃডেভেলপারদের জন্য প্রচুর চাহিদাসম্পন্ন ক্যাটাগরি।ওয়েবসাইট তৈরি WordPress, HTML, CSS, Shopify ,মোবাইল অ্যাপ তৈরি ,সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট,ওয়েবসাইটের বাগ ফিক্স,গেম ডেভেলপমেন্ট,কাস্টম স্ক্রিপ্ট তৈরি।
- ডিজিটাল মার্কেটিংঃযারা অনলাইনে পণ্যের প্রচার বা মার্কেটিং জানেন তাদের জন্য উপযুক্ত।ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, টিকটক মার্কেটিং,গুগল অ্যাডস চালানো,ইউটিউব মার্কেটি,ইমেইল মার্কেটিং,কনটেন্ট মার্কেটিং,মার্কেট রিসার্চ ও অডিট।
- লেখালেখি ও অনুবাদঃলেখালেখিতে দক্ষ যারা, তারা সহজেই কাজ পেতে পারেন।ব্লগ বা আর্টিকেল লেখা,কনটেন্ট রাইটিং,পণ্যের বিবরণ লেখা,প্রুফরিডিং ও এডিটিং,কপি রাইটিং বিজ্ঞাপন লেখার কাজ।
- ভিডিও ও অ্যানিমেশনঃভিডিও তৈরি ও সম্পাদনায় দক্ষদের জন্য বিশাল চাহিদা।ভিডিও এডিটিং,ইউটিউব ভিডিও তৈরি,প্রোডাক্ট প্রমো ভিডিও,লোগো অ্যানিমেশন,ভিডিও ইন্ট্রো , আউট্রো তৈরি।
- মিউজিক ও অডিওঃশিল্পী, মিউজিশিয়ান, এবং অডিও এডিটরদের জন্য।ভয়েসওভার ন্যারেশন, বিজ্ঞাপন,গান তৈরি বা মিক্সি, অডিও এডিটিং,পডকাস্ট এডিটিং,ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক তৈরি,সাউন্ড ইফেক্ট ।
- ব্যবসা ও ভার্চুয়াল সহায়তাঃব্যবসা সহায়তা এবং ডেটা এন্ট্রি-র কাজ যারা পারেন, তাদের জন্য উপযুক্ত।ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট,ডেটা এন্ট্রি,ব্যবসার পরিকল্পনা লেখা,কাস্টমার সাপোর্ট,প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট।
- অনলাইন শিক্ষা ও লাইফস্টাইলঃনানারকম সৃজনশীল, ব্যক্তিগত উন্নয়ন এবং কোচিং সম্পর্কিত কাজ।ভাষা শেখানো,ফিটনেস প্রশিক্ষণ,রান্না শেখানো,ফ্যাশন ও স্টাইলিং,অ্যাস্ট্রোলজি রাশিফল,লাইফ কোচিং,মেডিটেশন ও রিল্যাক্সেশন গাইড।
ফাইভার থেকে কিভাবে টাকা ইনকাম করবেন
ফাইভার থেকে টাকা ইনকাম করার প্রক্রিয়াটি খুবই সহজ, তবে এর জন্য কিছু ধাপ অনুসরণ করতে হয়। নিচে ধাপে ধাপে ব্যাখ্যা করছি ।ফাইভার থেকে কীভাবে টাকা ইনকাম করবেন।একটি ফাইভার একাউন্ট খুলুন।প্রথমেই Fiverr.comএ গিয়ে একটি ফ্রিল্যান্সার সেলার একাউন্ট খুলুন। নাম, ইমেইল, প্রোফাইল ছবি, বায়ো সব কিছু পেশাদারভাবে পূরণ করুন।নিজের দক্ষতা অনুযায়ী একটি বা একাধিক গিগ তৈরি করুন।গিগ মানে হলো আপনি কী ধরনের সার্ভিস দিচ্ছেন, তার একটি অফার বা বিজ্ঞাপন।টাইটেল,ক্যাটাগরি নির্বাচন,সার্ভিসের বিবরণ,দাম ও ডেলিভারি সময়,সুন্দর একটি থাম্বনেইল বা ছবি,প্রাসঙ্গিক ট্যাগ।
ক্লায়েন্টদের মনোযোগ আকর্ষণ করুন।প্রোফাইল ও গিগ SEO ফ্রেন্ডলি বানান ভালো কীওয়ার্ড ব্যবহার করুন।প্রথমদিকে দাম কম রাখুন যাতে রিভিউ পেতে পারেন।ফাইভারে নিয়মিত অ্যাক্টিভ থাকুন।অর্ডার পেলে সময়মতো মানসম্মত কাজ দিন।ক্লায়েন্টের চাহিদা বুঝে কাজ করুন।সময়মতো ডেলিভারি দিন।ভালো যোগাযোগ রাখুন।রিভিশনের অনুরোধ পেলে ভদ্রভাবে ঠিক করে দিন।পেমেন্ট হাতে পান।যখন আপনি কাজ সম্পন্ন করে ডেলিভারি দেবেন এবং ক্লায়েন্ট সেটা Accept করবে, তখন আপনার আয় এ fiverr.com চলে আসবে।Fiverr ২০% কমিশন কেটে রাখে, বাকিটা আপনি তুলতে পারবেন।
টাকা তুলবেন কীভাবে।আপনার আয় ফাইভার থেকে তুলতে পারবেন নিচের মাধ্যমে।PayPal বাংলাদেশে সরাসরি সাপোর্ট করে না।Payoneer বাংলাদেশে সবচেয়ে জনপ্রিয় ও সহজ পদ্ধতি।Bank Transfer,Fiverr Revenue Card Payoneer এর সাথে সংযুক্ত একটি কার্ড।
মোবাইল দিয়ে কিভাবে ফাইবারে কাজ করবেন
মোবাইল দিয়েও ফাইভারে কাজ করা সম্ভব, এবং অনেক ফ্রিল্যান্সার মোবাইল থেকেই কাজ শুরু করে থাকেন। নিচে ধাপে ধাপে মোবাইল দিয়ে ফাইভার থেকে কাজ করার পুরো প্রক্রিয়া বাংলা ভাষায় বুঝিয়ে দিচ্ছি।মোবাইল দিয়ে কিভাবে ফাইভার-এ কাজ করবেন।Fiverr অ্যাপ ডাউনলোড করুন।Google Play Store বা Apple App Store থেকে Fiverr Freelance Servicesঅ্যাপটি ডাউনলোড করুন।ফাইভার একাউন্ট তৈরি করুন।অ্যাপ ওপেন করে Sign Up করুন।নাম, ইমেইল, ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড দিন।প্রোফাইল ছবি ও Description দিন আপনি কে, কী কাজ করেন ইত্যাদি।পেশাদার প্রোফাইল লিখুন, যেনো ক্লায়েন্ট আপনাকে বিশ্বাস করতে পারে।
সেলার মোড চালু করুন।মোবাইল অ্যাপে গিয়ে উপরের ডান পাশে আপনার প্রোফাইল আইকনে চাপ দিন।সেখান থেকে Become a Seller সিলেক্ট করুন।Fiverr আপনার কিছু তথ্য চাইবে স্কিল, ভাষা, শিক্ষা ইত্যাদি সেগুলো দিন।একটি বা একাধিক গিগ তৈরি করুন।গিগ মানে হলো আপনি কী সার্ভিস দিচ্ছেন, তার একটি অফার।ক্যাটাগরি সিলেক্ট করুন,সার্ভিসের বিবরণ লিখুন,প্রাইসিং মূল্য নির্ধারণ করুন।কভার ইমেজ বা ভিডিও দিন।প্রাসঙ্গিক ট্যাগ দিন।
কাজ পাওয়া শুরু করুন ।ক্লায়েন্টরা আপনার Gig দেখে ইনবক্সে মেসেজ দিতে পারে বা সরাসরি অর্ডার দিতে পারে।Fiverr এ নিয়মিত Active থাকুন।Fiverr অ্যাপে Notifications চালু রাখুন যেনো মেসেজ মিস না হয়।মোবাইল দিয়ে কাজ করুন।এটা নির্ভর করে আপনি কোন কাজ করছেন।যেসব কাজ মোবাইল দিয়েই করা যায়ঃকনটেন্ট রাইটিং Google Docs ,MS Word অ্যাপ ব্যবহার করে ।সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট। ভয়েস রেকর্ডিং ভয়েসওভার কাজের জন্য।
কাজ শেষ করে সাবমিট করুন।Fiverr অ্যাপে Order ওপেন করে ফাইল আপলোড করে Deliver Now চাপ দিন।ক্লায়েন্ট রিভিউ দিবে ভালো কাজ করলে Positive রিভিউ পাবেন।পেমেন্ট তুলুন Fiverr ব্যালান্সে টাকা আসলে Payoneer এর মাধ্যমে টাকা তুলতে পারবে। মোবাইল দিয়েই Payoneer একাউন্ট খোলা ও লিঙ্ক করা সম্ভব।
ফাইভার এ গিগ খোলার নিয়ম জানুন সঠিক উপায়ে
ফাইভার এ সফলভাবে গিগ খোলার জন্য সঠিক ও প্রফেশনাল উপায়গুলো অনুসরণ করা খুব গুরুত্বপূর্ণ। নিচে ধাপে ধাপে Fiverr এ একটি প্রফেশনাল গিগ খোলার নিয়ম তুলে ধরা হলোঃফাইভার এ গিগ খোলার নিয়ম ফাইভার একাউন্ট তৈরি করুন Fiverr এ যেতে হবে www.fiverr.com তারপর Sign Up করুন আপনার ইমেইল, Google বা Facebook একাউন্ট দিয়ে।একটি প্রফেশনাল প্রোফাইল তৈরি করুন প্রোফাইল পিকচার দিন, আপনার স্কিল, অভিজ্ঞতা ও বিস্তারিত বায়ো লিখুন।Become a Seller অপশনে ক্লিক করুন।উপরের ডানদিকে Become a Seller এ ক্লিক করুন।প্রয়োজনীয় ইনফরমেশন দিনঃনাম, দক্ষতা, ভাষা, শিক্ষাগত যোগ্যতা, প্রোফাইল ভিডিও ইত্যাদি।
একটি নতুন গিগ তৈরি করুন।Fiverr প্রোফাইল একটিভ হওয়ার পর আপনি গিগ তৈরি করতে পারবেন।একটি প্রফেশনাল গিগ তৈরির ধাপসমূহ।সংক্ষিপ্ত, পরিষ্কার ও আকর্ষণীয় টাইটেল দিন।আপনার সার্ভিসের সাথে মিল রেখে ক্যাটেগরি বেছে নিন।।আপনার গিগ যাতে সহজে খুঁজে পাওয়া যায় তার জন্য তিন থেকে পাঁচ টি ভালো কীওয়ার্ড ব্যবহার করুন।তিনটি প্যাকেজ রাখতে পারেনঃ Basic, Standard, Premium প্রতিটি প্যাকেজের ডেলিভারি টাইম, কাজের পরিমাণ ও চার্জ নির্ধারণ করুন।পরিষ্কারভাবে বলুন আপনি কী সার্ভিস দিচ্ছেন, কেন ক্লায়েন্ট আপনাকে বেছে নেবেন।সাধারণ প্রশ্ন উত্তর দিন যাতে ক্লায়েন্টের সন্দেহ দূর হয়।
ক্লায়েন্ট কী ইনফো দেবেন কাজ শুরুর আগে তা উল্লেখ করুন।প্রফেশনাল ডিজাইন করা তিন টি ইমেজ, ভিডিও অথবা PDF আপলোড করুন ।ভিডিও থাকলে গিগ বেশি ভিজিবিলিটি পায়।এক্সট্রা টিপস, রিভিউ পেতে প্রথমদিকে দাম কম রাখতে পারেন।ডেলিভারি টাইম ঠিক রাখুন ও সময়মতো রিপ্লাই দিন।ফাইভার কাস্টমার সার্ভিস এবং গিগ অপ্টিমাইজেশন সম্পর্কে জানতে থাকুন।
ফাইভার গিগ রেংকিং এর মাধ্যমে বেশি বেশি অর্ডার পাওয়ার ট্রিকস
ফাইভারে গিগ র্যাংক করানো এবং বেশি বেশি অর্ডার পাওয়ার জন্য কিছু কার্যকরী ট্রিকস বা কৌশল আছে, যা অনেক সফল ফ্রিল্যান্সার অনুসরণ করে থাকেন। নিচে ধাপে ধাপে বলছি।কিওয়ার্ড রিসার্চ ও সঠিক গিগ টাইটেল।ভালোভাবে কিওয়ার্ড রিসার্চ করুন।Fiverr এ গিয়ে আপনার সার্ভিস রিলেটেড সার্চ দিন যেমনঃলোগো ডিজাইন টপ র্যাংকড গিগগুলো দেখুন তারা কী কী কিওয়ার্ড ব্যবহার করছে।সেই অনুযায়ী আপনার গিগ টাইটেলে হাই সার্চ কিওয়ার্ড ব্যবহার করুন।
ইমপ্রেসিভ গিগ ইমেজ ও ভিডিও।গিগ ইমেজ,থাম্বনেইল অবশ্যই প্রফেশনাল হওয়া উচিত।একাধিক গিগ ইমেজ ব্যবহার করুন ৩ টা পর্যন্ত দেওয়া যায়।স্মার্ট গিগ ডিসক্রিপশন, ডিসক্রিপশনে ক্লিয়ারলি বলুন আপনি কী সার্ভিস দিচ্ছেন।বুলেট পয়েন্টে বেনিফিট গুলো দেখান।ক্লায়েন্ট কেন আপনাকে বেছে নেবে, সেটা হাইলাইট করুন।সঠিক প্রাইসিং এবং অফার,প্রথম দিকে একটু কম প্রাইস রাখুন, যাতে অর্ডার আসে এবং রিভিউ জমে। প্যাকেজ অফার করুন Basic, Standard, Premium এতে ক্লায়েন্টের চয়েসের সুযোগ থাকে।
প্রথম দিকের অর্ডারগুলো দ্রুত ডেলিভারি দিন।ওভারডেলিভারি করার চেষ্টা করুন যেন ক্লায়েন্ট খুশি হয়ে ৫ স্টার দেয়।সোশ্যাল শেয়ারিং ও মার্কেটিং।আপনার গিগটি ফেসবুক, টুইটার, লিংকডইন, পিন্টারেস্ট এ শেয়ার করুন।রিলেভেন্ট ফেসবুক গ্রুপে প্রমোট করুন স্মার্টভাবে, স্প্যাম নয়।কাজের শেষে ক্লায়েন্টকে কাস্টম অফার দিন, ফলোআপ করুন।ভালো সার্ভিস দিলে সে নিজেই আবার আপনার কাছে আসবে।
ফাইভার একাউন্ট ভেরিফাই করার নিয়ম
ফাইভারে একাউন্টভেরিফাই করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি আপনার প্রোফাইলকে বিশ্বাসযোগ্য করে তোলে এবং ক্লায়েন্টদের মধ্যে আস্থা তৈরি করে,নিচে ধাপে ধাপে ফাইভার একাউন্ট ভেরিফিকেশনের পুরো প্রক্রিয়া বাংলায় দেওয়া হলোঃফাইভার একাউন্ট ভেরিফাই করার নিয়ম।ফাইভার থেকে ভেরিফিকেশন রিকোয়েস্ট আসবে,ফাইভার সাধারণত তখনই ভেরিফিকেশন চায়, যখন আপনি প্রথম গিগ পাবলিশ করেন,বা কোনো সিকিউরিটি চেক হয়বা তারা সন্দেহজনক কিছু মনে করে।আপনি Verify your identity মেসেজ বা ইমেইল পাবেন।
ডকুমেন্ট রেডি রাখুন, আপনার পরিচয় প্রমাণ করার জন্য নিচের যেকোনো একটি লাগবে।ন্যাশনাল আইডি কার্ড,পাসপোর্ট,ড্রাইভিং লাইসেন্স ।মোবাইল ফোন দিয়ে ভেরিফিকেশন দিন।ভেরিফিকেশন লিংকে ক্লিক করলে ফাইভার আপনাকে মোবাইল দিয়ে ছবি তুলতে বলবে।প্রথমে আপনার ডকুমেন্টের ফ্রন্ট সাইড এর ছবি তুলুন।তারপর নিজের লাইভ সেলফি দিতে হবে আপনার মুখ ও চোখ স্পষ্টভাবে দেখতে হবে।সাবমিট করে অপেক্ষা করুন ।সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে সাধারণত ৩০ মিনিট থেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ভেরিফিকেশন কমপ্লিট হয়ে যায়।
ভুল বা জাল ডকুমেন্ট দেবেন না, এতে একাউন্ট সাসপেন্ড হতে পারে। ফাইভার সাধারণত ১ বারই ভেরিফিকেশন চায়। যদি ব্যর্থ হন, আবার সুযোগ নাও পেতে পারেন।ভেরিফিকেশন না দিলে গিগ পাবলিশ বা অর্ডার নেয়া বন্ধ হয়ে যেতে পারে।
মোবাইল দিয়ে ফাইবার একাউন্ট তৈরির নিয়ম
মোবাইল দিয়ে খুব সহজেই আপনি ফাইভার একাউন্ট তৈরি করতে পারেন। নিচে বাংলায় ধাপে ধাপে পুরো প্রক্রিয়া বুঝিয়ে দিচ্ছি আপনি একদম নতুন হলেও করতে পারবেন ।মোবাইল দিয়ে ফাইভার একাউন্ট তৈরির নিয়ম।Fiverr অ্যাপ ডাউনলোড করুন।Google Play Store ,App Store এ যান ।সার্চ করুনঃ Fiverr,Freelance Services অ্যাপটি ডাউনলোড করে ইনস্টল করুন।সাইন আপ করুন নতুন একাউন্ট খোলা। অ্যাপ ওপেন করুন ,নিচে দেখবেন Join বা Sign Upলেখা থাকবে তাতে ট্যাপ করুন।
এখন তিন ভাবে একাউন্ট খুলতে পারেন।ইমেইল দিয়ে, Facebook দিয়ে,Google একাউন্ট দিয়ে সাজেস্টেড।ইমেইল দিয়ে করতে চাইলেঃআপনার ইমেইল লিখুন Continue দিন।একটি ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড দিন।তারপর Join বাটনে চাপুন।ইমেইল ভেরিফাই করুন।Fiverr আপনাকে একটি ইমেইল পাঠাবে,ইমেইলে গিয়ে Activate your account বাটনে ক্লিক করুন।ব্যস, আপনার Fiverr একাউন্ট একটিভ হয়ে যাবে।প্রোফাইল সেটআপ করুন।অ্যাপে প্রবেশ করুন,নিচে "Profile" এ যান,আপনার নাম, প্রোফাইল পিকচার দিন,Description লিখুন আপনি কী সার্ভিস দিবেন তা সংক্ষেপে বাংলায় বা ইংরেজিতে লিখতে পারেন।
ফাইভার এর সুবিধা এবং আসুবিধা দিক কোন গুলি
ফাইভার হলো বর্তমান সময়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মগুলোর একটি। এখানে আপনি নিজের দক্ষতা অনুযায়ী সার্ভিস অফার করতে পারেন এবং ঘরে বসেই আয় করতে পারেন। তবে, যেকোনো কিছুর মতো ফাইভারেও কিছু সুবিধা ও অসুবিধা রয়েছে।
ফাইভার এর সুবিধাঃ গুলি জেনে নেই ।ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার জন্য সহজ জায়গা।ফাইভারএ একাউন্ট খুলা খুবই সহজ।নতুনদের জন্যও কাজ শুরু করা সহজ হয়।বাসায় বসে আয় করার সুযোগ।কোনো অফিস বা বস দরকার নেই।আপনি যখন ইচ্ছা কাজ করতে পারেন ফুল টাইম বা পার্ট টাইম।সারা বিশ্বের ক্লায়েন্টদের সাথে কাজ করার সুযোগ।আমেরিকা, ইউরোপ, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া সব জায়গার ক্লায়েন্ট আসে।আন্তর্জাতিক মানের অভিজ্ঞতা হয়।নির্দিষ্ট দামে সার্ভিস অফার করার সুবিধা।আপনি নিজেই ঠিক করবেন কত দামে কোন কাজ করবেন 5$, 20$, 100$।প্যাকেজ সিস্টেমে কাস্টমাইজ করা যায়।পেমেন্ট সিস্টেম নিরাপদ।Fiverr ক্লায়েন্টের কাছ থেকে টাকা আগেই নেয়।Fiverr ক্লায়েন্টের কাছ থেকে টাকা আগেই নেয়।মোবাইল অ্যাপ দিয়ে সহজে কাজ করা যায়। অর্ডার, মেসেজ, আপডেট সবকিছু মোবাইলেই ম্যানেজ করা যায়।
ফাইবার গিগ প্রমট করে সফল হবেন কি করে
ফাইভারে গিগ তৈরি করা এক জিনিস, কিন্তু সেটাকে প্রমোট করে সফল হওয়াটা একদম অন্য লেভেলের কাজ। কারণ, আপনি যত ভালো গিগই বানান না কেন, তা যদি ক্লায়েন্টদের চোখে না পড়ে তাহলে অর্ডার পাওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়।সঠিক কীওয়ার্ড ব্যবহার করুন।Fiverr এ সার্চ দিয়ে দেখুন ক্লায়েন্ট কী টাইপ করছে।সেই অনুযায়ী আপনার Title, Tags, Description এ কিওয়ার্ড ব্যবহার করুন।আকর্ষণীয় গিগ থাম্বনেইল দিন।।
একটি চোখে পড়ার মতো সুন্দর গিগ ইমেজ ব্যবহার করুন।এতে করে ক্লায়েন্ট ক্লিক করতে আগ্রহী হয়। Canva দিয়েও প্রফেশনাল থাম্বনেইল বানানো যায়।গিগ ডেসক্রিপশন কনভার্টিং হওয়া উচিত।ক্লায়েন্ট যেন বুঝতে পারে আপনি তার সমস্যা সমাধান করতে পারবেন।ছোট ছোট পয়েন্ট আকারে সার্ভিস বুঝিয়ে লিখুন।
সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন।acebook, LinkedIn, WhatsApp, Reddit যেখানে পারেন সেখানে আপনার গিগ শেয়ার করুন।ফেসবুকে Fiverr Job বা Freelancing Bangladesh গ্রুপে শেয়ার করুন।যখন আপনার গিগে কয়েকটা ভালো রিভিউ থাকবে, তখন Fiverr আপনাকে নিজেই এই ফিচার দেবে।এতে আপনি Fiverr এর ভিতরেই বিজ্ঞাপন দিয়ে টপ পজিশনে যেতে পারেন।আপনার পোর্টফোলিও তৈরি করুন।গিগে যদি লাইভ উদাহরণ থাকে তাহলে ক্লায়েন্ট বেশি বিশ্বাস করে। Google Drive এ আপনার কাজগুলো রেখে গিগে লিংক দিতে পারেন।
প্রতি দিন Fiverr অ্যাপে Active থাকুন।Fiverr আপনার গিগকে র্যাংকে আনতে Response Time ও Online Status দেখে।দিনে ২,৩ বার Fiverr অ্যাপ ওপেন করুন।Buyer Request বা Briefs এ নিয়মিত বিড করুন।একেবারে ক্লিয়ার ও ছোটো করে Proposal দিন।প্রথম কাস্টমারকে খুশি রাখুন।প্রথম অর্ডার পাওয়া গেলে ১০০% গুরুত্ব দিয়ে কাজ শেষ করুন।সময়ের আগে ডেলিভারি দিন, সুন্দর কাস্টম থ্যাংক ইউ মেসেজ দিন।ভালো রিভিউ আসলে ভবিষ্যতে গিগ র্যাংক করবে।ইউটিউব বা ব্লগে নিজের সার্ভিস প্রচার করুন ।YouTube এ নিজের কাজ দেখিয়ে ভিডিও দিলে সেটা গুগল ও Fiverr দুই জায়গাতেই র্যাংক করে।
মন্তব্যঃ ফাইভার একাউন্ট খোলার নিয়ম যেনে নিন এক মিনিটে
ফাইবার একাউন্ট খোলার নিয়ম সম্পর্কে হয়তো আপনাদের অনেক ধারনা হয়েছে কিভাবে একটি ফাইবার একাউন্ট খুলতে হয় এবং ফাইবার একাউন্ট থেকে কিভাবে কাজ পাওয়া যায় এবং টাকা ইনকাম করা যায় ঘরে বসে ।আপনি যদি ঠিকঠাক ভাবে ফাইবারে একটি একাউন্ট করে সঠিকভাবে ফাইবারে কাজ করেন এবং নিয়ম মত ফাইবারে একটিভ থাকেন বেশি বেশি কাজ করেন ফাইবার একাউন্টে তাহলে তাড়াতাড়ি ফাইবার থেকে আপনি সফলতা পাবেন ।
ফাইবার কি এবং ফাইবার থেকে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায় এর বিস্তারিত উপরে আর্টিকেলে দেওয়া আছে আপনি তাইলে মনোযোগ সহকারে সে আর্টিকেলটি করতে পারেন তাহলে ফাইবার একাউন্ট সম্পর্কে বুঝতে পারবেন বিস্তারিত ।
জরিপ ৩৬৫ জুড়ে নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন ।প্রতিটি কমেন্ট রিভিও করা হয়
comment url