কারেন্ট বিল বের করার নিয়ম বৈদ্যুতিক ইউনিট থেকে

 

কারেন্ট বিল বের করার নিয়ম হয়তো আমরা অনেকেই জানিনা।কিভাবে বের করতে হয় আমাদের সকলের জানা উচিত প্রযুক্তি পরিবর্তনের সাথে সাথে সবকিছু নিয়ম পরিবর্তন হচ্ছে এজন্য আমাদের সব বিষয়ের জ্ঞান থাকা উচিত।কিভাবে একটি মিটার থেকে আমরা কারেন্ট এর সঠিকভাবে ইউনিট চেক করে বিল বের করব। 
মিটার থেকে বিদ্যুৎ বিল বের করার জন্য আমাদের অনেক কিছু জানতে হবে এবং অনেক ক্যালকুলেশন করে বের করতে হবে এজন্য আমাদের যা করণীয় তা হচ্ছে নিচের আর্টিকেলটি ভালোভাবে পড়ুন এবং তাহলে আপনারা এর বিস্তারিত সম্পর্কে জানতে পারবেন তাহলে চলুন আর দেরি না করে জেনে নেই কিভাবে বিদ্যুৎ বিল বের করে।

সূচিপত্রঃ কারেন্ট বিল বের করার নিয়ম  বৈদ্যুতিক ইউনিট থেকে

কারেন্ট বিল বের করার নিয়ম  বৈদ্যুতিক ইউনিট থেকে

বৈদ্যুতিক ইউনিট থেকে কারেন্ট বিল বিদ্যুৎ বিল হিসাব করার নিয়মটি বেশ সহজ। নিচে ধাপে ধাপে ব্যাখ্যা করছি।প্রথমে আপনার মিটার থেকে ব্যবহৃত ইউনিট কিলোওয়াট-আওয়ার জেনে নিন। ধরুন, আপনি ৩০০ ইউনিট ব্যবহার করেছেন।প্রতি ইউনিটের হার জানুন বাংলাদেশে বিদ্যুতের দাম ধাপে ধাপে বাড়ে, যেমনঃ

ইউনিট সীমা প্রতি ইউনিট দাম (প্রায়)
প্রথম ৭৫ ইউনিট ৩.৭৫ টাকা
৭৬–২০০ ইউনিট ৫.৭২ টাকা
২০১–৩০০ ইউনিট ৬.০০ টাকা
৩০১–৪০০ ইউনিট ৬.৩৪ টাকা
৪০০+ ইউনিট ৯.৯৪ টাকা

ধরুন আপনি ৩০০ ইউনিট ব্যবহার করেছেন, তাহলে বিল হবে।প্রথম ৭৫ ইউনিট × ৩.৭৫ = ২৮১.২৫ টাকা।পরের ১২৫ ইউনিট (৭৬–২০০) × ৫.৭২ = ৭১৫ টাকা।পরের ১০০ ইউনিট (২০১–৩০০) × ৬.০০ = ৬০০ টাকা।মোট = ২৮১.২৫ + ৭১৫ + ৬০০ = ১৫৯৬.২৫ টাকা।অতিরিক্ত চার্জ মিটার ভাড়া,ডিমান্ড চার্জ,ভ্যাট ৫%–১৫%ধরুন সব মিলিয়ে ১৫% ভ্যাট যুক্ত হয় ১৫৯৬.২৫ × ১৫% = ২৩৯.৪৩ টাকা।ফাইনাল বিল = ১৫৯৬.২৫ + ২৩৯.৪৩ =১৮৩৫.৬৮ টাকা।

এসির বিদ্যুৎ বিল বের করার পদ্ধতি

একটা এসির  বিদ্যুৎ বিল বের করার জন্য আপনাকে জানতে হবে এসি কত ঘন্টা চালানো হয় এবং তার পাওয়ার কনজাম্পশন watt বা kilowatt । নিচে সহজভাবে পুরো পদ্ধতি ব্যাখ্যা করছি ।এসির বিদ্যুৎ বিল বের করার ধাপ।

এসির পাওয়ার  জেনে নিন।সাধারণত এসির পেছনে বা ম্যানুয়ালে লেখা থাকে।১ টন এসি = প্রায় ১২০০ ওয়াট = ১.২ কিলোওয়াট।১.৫ টন এসি = প্রায় ১৮০০ ওয়াট = ১.৮ কিলোওয়াট।২ টন এসি = প্রায় ২৪০০ ওয়াট = ২.৪ কিলোওয়াট।ইনভার্টার এসি হলে ইউনিট কম খরচ হয় কারণ সে তার পাওয়ার রেগুলেট করে।

ধরুন আপনি ১.৫ টন এসি প্রতিদিন ৮ ঘণ্টা চালান।ইউনিট = Power (kW) × সময় ,ঘণ্টা।প্রতিদিনের ইউনিট ১.৮ × ৮ = ১৪.৪ ইউনিট ,মাসে ৩০ দিন ধরে ১৪.৪ × ৩০ = ৪৩২ ইউনিট।বিদ্যুৎ বিল হিসাব,উপরে আমরা ৪৩২ ইউনিট পেয়েছি। তাহলে ধাপে। ধাপে প্রথম ৭৫ ইউনিট × ৩.৭৫ = ২৮১.২৫।৭৬–২০০ ইউনিট (১২৫ ইউনিট) × ৫.৭২ = ৭১৫।২০১–৩০০ ইউনিট (১০০ ইউনিট) × ৬.০০ = ৬০০।৩০১–৪০০ ইউনিট (১০০ ইউনিট) × ৬.৩৪ = ৬৩৪।অতিরিক্ত ৩২ ইউনিট × ৯.৯৪ = ৩১৮.০৮।মোটঃ ২৮১.২৫ + ৭১৫ + ৬০০ + ৬৩৪ + ৩১৮.০৮ = ২৫৪৮.৩৩ টাকা।ভ্যাট ১৫% = ৩৮২.২৫ টাকা (প্রায়)।মোট বিল ২৯৩০ টাকা শুধু এসির জন্য।এসি বিদ্যুৎ বিল = (kW × ঘণ্টা × দিন) × প্রতি ইউনিট রেট।

অফিসের বিদ্যুৎ বিল বের  করার পদ্ধতি 

আজকাল অফিস আদালতে বিদ্যুৎ প্রচুর পরিমাণে ব্যয় হয়ে থাকে যেমন ফ্যান এসি এবং কম্পিউটার আরো যাবতীয় অনেক জিনিস থেকে থাকে এগুলো থেকে অনেক বিদ্যুৎ বিল এসে থাকে তা আমরা কিভাবে বের করব কে জেনে নেই ।

যন্ত্র পাওয়ার দৈনিক সময় (ঘণ্টা)   
ইউনিট (kWh
১টা কম্পিউটার ০০ W = ০.২ kW ৮ ঘণ্টা ০.২ × ৮ = ১.৬
১টা এসি (১.৫ টন) ১৮০০ W = ১.৮ kW ৮ ঘণ্টা ১.৮ × ৮ = ১৪.৪
১টা ফ্যান ৭৫ W = ০.০৭৫ kW ৮ ঘণ্টা ০.০৭৫ × ৮ = ০.৬
১টা LED লাইট ২০ W = ০.০২ kW ৮ ঘণ্টা ০.০২ × ৮ = ০.১৬

ইউনিট প্রতিদিন = Power (kW) × ব্যবহারের সময় ঘণ্টা।মাসিক ইউনিট = প্রতিদিনের ইউনিট × ৩০ দিন।সব যন্ত্রের ইউনিট যোগ করুন।৫টা কম্পিউটার  ৫ × ১.৬ = ৮ ইউনিট,২টা এসি  ২ × ১৪.৪ = ২৮.৮ ইউনিট,৬টা ফ্যান ৬ × ০.৬ = ৩.৬ ইউনিট,১০টা লাইট ১০ × ০.১৬ = ১.৬ ইউনিট,প্রতিদিন মোট ইউনিটঃ ৮ + ২৮.৮ + ৩.৬ + ১.৬ = ৪২ ইউনিট।মাসিক ইউনিটঃ ৪২ × ৩০ = ১২৬০ ইউনিট।

প্রতি ইউনিট অনুযায়ী বিল হিসাব করুন ধাপে ধাপে বাংলাদেশে বাণিজ্যিক  বা অফিস ইউজের রেট সাধারণত বেশি হয় প্রায় ১০-১৪ টাকা,ইউনিট।ধরুন, গড় রেট ১২ টাকা,ইউনিট ধরিঃমোট বিল = ১২৬০ × ১২ = ১৫,১২০ টাকা।ভ্যাট (১৫%) = ২,২৬৮ টাকা।ডিমান্ড চার্জ বা সার্ভিস চার্জ যদি থাকে = ধরুন ৫০০ টাকা।ফাইনাল বিল = ১৫,১২০ + ২,২৬৮ + ৫০০ = ১৭,৮৮৮ টাকা।

বিদ্যুৎ বিল কমানোর কিছু উপায়

বিদ্যুৎ বিল কমানো যায় কিছু সহজ কিন্তু কার্যকর অভ্যাসের মাধ্যমে। নিচে বাসা বা অফিস—দুই ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য কিছু প্র্যাকটিক্যাল ও  উপায় দিলামঃবিদ্যুৎ বিল কমানোর সেরা কিছু উপায়।ইনভার্টার এসি ব্যবহার করুন।ইনভার্টার এসি সাধারণ এসির তুলনায় ৩০–৫০% কম বিদ্যুৎ খরচ করে।তাপমাত্রা ২৪–২৬°C তে রাখলে এসি কম কষ্ট করে এবং কম ইউনিট খরচ হয়।

এনার্জি-সেভিং এলইডি লাইট ব্যবহার করুন।সাধারণ বাল্ব,টিউবের চেয়ে LED ৮০% কম বিদ্যুৎ খরচ করে।অফিস বা বাসায় সব লাইট LED করে ফেলুন।অপ্রয়োজনীয় যন্ত্র বন্ধ রাখুন।কম্পিউটার, লাইট, ফ্যান – কাজ শেষে বন্ধ করুন।স্ট্যান্ডবাই মোডেও যন্ত্র বিদ্যুৎ খায়, তাই পুরোপুরি বন্ধ রাখুন।দিনের আলো ব্যবহার করুন।

অফিস বা বাসায় জানালা খুলে দিনের আলো ব্যবহার করুন।লাইট কম জ্বালালে বিল অনেকটা কমে।ফ্যান, ফ্রিজ, এসির রেগুলার সার্ভিসিং করুন।ডার্টি ফিল্টার বা কম গ্যাস থাকলে এসি বেশি ইউনিট খরচ করে।ফ্যান বা মোটর পরিষ্কার থাকলে ঘর্ষণ কম হয়, বিদ্যুৎ বাঁচে।ফ্রিজের দরজা বারবার খোলা বন্ধ করুন।প্রতি বার দরজা খোলা মানে কম্প্রেসরকে আবার চালু হতে হয় → ইউনিট বাড়ে।একসাথে যা দরকার, তা বের করে দরজা বন্ধ রাখুন।

টিমার বা স্মার্ট প্লাগ ব্যবহার করুন।এসি,লাইট,ওয়াটার হিটার টাইম দিয়ে চালু-বন্ধ করলে অপচয় কমে।মাসিক ইউনিট মনিটর করুন।প্রতি মাসে মিটারে চোখ রাখলে বুঝতে পারবেন কোন সময়ে খরচ বেশি হচ্ছে।এক্সট্রা টিপস পুরনো ফ্রিজ বা এসি বদলে ৫-স্টার বা বিইসি সার্টিফায়েড যন্ত্র কিনুন।সোলার প্যানেল ব্যবহার করলে দীর্ঘমেয়াদে খরচ অনেক কমে যায়।

 কিভাবে বিদ্যুৎ বিল অনলাইনে পরিশোধ করবেন

বিদ্যুৎ বিল অনলাইনে পরিশোধ করা এখন অনেক সহজ হয়ে গেছে! আপনি ঘরে বসেই মোবাইল বা কম্পিউটার দিয়ে কয়েক মিনিটেই পেমেন্ট করতে পারবেন।বিদ্যুৎ বিল অনলাইনে পরিশোধ করার ৩টি জনপ্রিয় পদ্ধতিঃ

বিকাশ (bKash) দিয়ে বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ।bKash অ্যাপ খুলুন।Pay Bill অপশন সিলেক্ট করুন।Electricity নির্বাচন করুন।আপনার বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানি বেছে নিন (যেমনঃ Palli Bidyut, DESCO, DPDC, NESCO ।Customer ID/Reference No দিন মিটারের বিলের কাগজে থাকে ।বিল অ্যামাউন্ট দেখে কনফার্ম করুন।PIN দিয়ে পেমেন্ট সম্পন্ন করুন।

নগদ (Nagad) দিয়ে বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ।Nagad অ্যাপ ওপেন করুন।Bill Pay, Electricity এ যান।ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি সিলেক্ট করুন,Customer ID দিন,অ্যামাউন্ট কনফার্ম করে পিন দিয়ে পেমেন্ট দিন।

সহজেই বৈদ্যুতিক ইউনিট বের করার পদ্ধতি

খুব সহজভাবে বৈদ্যুতিক ইউনিট (kWh) বের করার পদ্ধতি দিচ্ছি, যাতে আপনি যেকোনো যন্ত্রের কত ইউনিট খরচ হয়, তা নিজে হিসাব করতে পারেন।বৈদ্যুতিক ইউনিট ইউনিট মানে ১ কিলোওয়াট বিদ্যুৎ ১ ঘণ্টা ব্যবহার = 1 kWh।ইউনিট (kWh) = (Watt ÷ 1000) × সময় (ঘণ্টা।১টা ফ্যান, পাওয়ার = ৭৫ ওয়াট চালানো হয় দিনে = ১০ ঘণ্টা ইউনিট = (৭৫ ÷ ১০০০) × ১০ = ০.৭৫ ইউনিট,দিনে। ১টা ১.৫ টন এসি, পাওয়ার = ১৮০০ ওয়াট।চালানো হয় দিনে = ৮ ঘণ্টা।ইউনিট = (১৮০০ ÷ ১০০০) × ৮ = ১৪.৪ ইউনিট/দিনে।

 API  ভিওীক অনলাইনে বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করার পদ্বতি

API ভিত্তিক (API ভিওীক) অনলাইনে বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করার পদ্ধতি সাধারণ ইউজারদের জন্য নয়, বরং এটি ব্যবহৃত হয় যদি আপনি একটি অ্যাপ, ওয়েবসাইট বা POS সিস্টেমের মাধ্যমে বিদ্যুৎ বিল সংগ্রহ বা পরিশোধ সেবা দিতে চান।এটি সাধারণত ফিনটেক কোম্পানি, ব্যাংক, মোবাইল পেমেন্ট সার্ভিস (যেমনঃ bKash, Nagad), বা বিল পেমেন্ট অ্যাগ্রিগেটররা ব্যবহার করে।

API ভিওীক বিদ্যুৎ বিল পেমেন্ট কিভাবে কাজ করে।বিদ্যুৎ কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি করতে হয়। আপনার সার্ভিস বা অ্যাপকে বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির (যেমন DPDC, DESCO, BREB, NESCOঅথবা Biller Aggregator যেমন Dutch-Bangla Payment, Portonics, SSLCOMMERZ ইত্যাদি এর সঙ্গে ইন্টিগ্রেশন করতে হবে।

API Documentation সংগ্রহ করুন ।বিদ্যুৎ বিল পেমেন্টের API গুলোতে সাধারণত দুটি বড় ফাংশন থাকে। কাস্টমার আইডি দিয়ে বিলের পরিমাণ, মাস, বিল নাম্বার পাওয়া যায়।পেমেন্ট কনফার্ম করে বিদ্যুৎ কোম্পানির সিস্টেমে রিপোর্ট করে।

আপনি যদি বিদ্যুৎ বিল পেমেন্টে সেবা দিতে চান।একটি কোম্পানি হিসেবে রেজিস্টার করুন পেমেন্ট গেটওয়ে বা ব্যাংকের মাধ্যমে অ্যাপ্লাই করুন।বিদ্যুৎ ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির বা Aggregator এর API নিন।API ইন্টিগ্রেশন করে প্রোডাকশন পেমেন্ট চালু করুন।

এুটিপূর্ণ  বিদ্যুৎ বিল সংশোধন করার নিয়ম

ভুল বা অতিরিক্ত বিদ্যুৎ বিল Extra,Erroneous Bill সংশোধনের নিয়ম বাংলাদেশে মোটামুটি একই নিয়মে চলে, যেটা বিভিন্ন বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির DPDC, DESCO, Palli Bidyut, NESCO ইত্যাদি।ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। নিচে ধাপে ধাপে খুব সহজভাবে পুরো প্রক্রিয়াটি তুলে ধরা হলোঃ

  • কবে বিদ্যুৎ বিল সংশোধন করতে হবে।মিটার রিডিং ভুল হলে,অস্বাভাবিক বেশি বিল হঠাৎ করে,ইউনিট ঠিক আছে, কিন্তু বেশি চার্জ করা হয়েছে,মিটার পরিবর্তনের সময় ডাবল বিল,বিল কেটে নিয়েছে, কিন্তু জমা দেখায়নি।
  • পুরো বিল বা ভুল অংশ যাচাই করুন।মিটার রিডিং, ইউনিট, রেট মিলিয়ে নিন,আগের মাসের বিলের সঙ্গে তুলনা করুন,অনলাইনে বা অফিসে গিয়ে মিটার রিডিং যাচাই করান।
  • বিল সংশোধনের জন্য আবেদন করুন। গ্রাহক নম্বর,কাস্টমার আইডি।বিল মাস ও পরিমাণ,মিটারের বর্তমান রিডিং প্রয়োজনে ছবি।ভুলের বিবরণ জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) এর কপি ,মোবাইল নম্বর।
  • বিল সংশোধনের পর কী হয়। অফিস আপনার অভিযোগ যাচাই করে,মিটার রিডিং বা হিসাব মিলিয়ে সঠিক বিল নির্ধারণ করে,অতিরিক্ত বিল কেটে ক্রেডিট অ্যাড করে দেয় অথবা পরবর্তী বিল থেকে সমন্বয় করে,সংশোধিত বিল কপি দেওয়া হয়।

 মন্তব্যঃকারেন্ট বিল বের করার নিয়ম  বৈদ্যুতিক ইউনিট থেকে

 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

জরিপ ৩৬৫ জুড়ে নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন ।প্রতিটি কমেন্ট রিভিও করা হয়

comment url